বাংলাদেশের গবেষণা কেন্দ্র সমূহ

বাংলাদেশের গবেষণা কেন্দ্র সমূহ

আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রসমূহঃ

১. আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র, জামালপুর
২. আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র – হাটহাজারী, চট্টগ্রাম
৩. আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- যশোর
৪. আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- আকবরপুর, মৌলোভীবাজার
৫. আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র – ঈশ্বরদী, পাবনা
৬. আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- রহমতপুর ,বরিশাল
৭. আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- রংপুর
৮. আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- কুমিল্লা

ফসল গবেষণা কেন্দ্রসমূহ/উপ-কেন্দ্রসমূহঃ

১. মসলা গবেষণা কেন্দ্র- শিবগঞ্জ, বগুড়া
২. আঞ্চলিক মসলা গবেষণা কেন্দ্র- মাগুরা
৩. মসলা গবেষণা উপ-কেন্দ্র- ফরিদপুর
৪. মসলা গবেষণা উপ-কেন্দ্র- লালমনিরহাট
৫. আঞ্চলিক ডাল গবেষণা কেন্দ্র- মাদারীপুর
৬. কন্দাল ফসল গবেষণা উপ-কেন্দ্র- সেউজগাতী, বগুড়া
৭. কন্দাল ফসল গবেষণা উপ-কেন্দ্র- মুন্সিগঞ্জ
৮. আঞ্চলিক উদ্যান্তত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র- শিবপুর, নরসিংদী
৯. আঞ্চলিক উদ্যান্তত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
১০. আঞ্চলিক উদ্যান্তত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্র- লেবুখালী, দুমকী, পটুয়াখালী
১১. সাইট্রাস গবেষণা কেন্দ্র- জৈন্তাপুর, সিলেট
১২. ফল গবেষণা কেন্দ্র, বিনোদপুর- রাজশাহী
১৩. লাক্ষা গবেষণা কেন্দ্র, কল্যাণপুর- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
১৪. প্রজনন বীজ উৎপাদন কেন্দ্র- দেবীগঞ্জ, পঞ্চগড়
১৫. কৃষি গবেষণা উপ-কেন্দ্র- কলেজপাড়া, ঠাকুরগাঁও
১৬. কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- পাহাড়তলী, খুলশী, চট্টগ্রাম
১৭. কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- রাজবাড়ী, দিনাজপুর
১৮. পাহাড়ী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা
১৯. পাহাড়াঞ্চল কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- রামগড়, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা
২০. পাহাড়ী কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- রাইখালী, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা
২১. কৃষি গবেষণা কেন্দ্র- বেনেরপোতা, সাতক্ষীরা

বাংলাদেশের কৃষি গবেষণার একটি প্রধান প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট। যা বাংলাদেশের প্রধান খাদ্য ধান উৎপাদন ও জাত উন্নয়নে ভূমিকা করছে। ঢাকা থেকে ৩৬ কিলোমিটার
উত্তরে জয়দেবপুরে ১৯৭০ সালের ১ অক্টোবর পূর্ব পাকিস্তান ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট হিসেবে এর প্রথম যাত্রা শুরু হয় । ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর এই প্রতিষ্ঠানের নতুন নামকরণ করা হয় বাংলাদেশ
ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট। এই প্রতিষ্ঠানের ১৯টি গবেষণা বিভাগ, ১১টি আঞ্চলিক কার্যালয়, তিনটি সাধারণ সেবা এবং আটটি প্রশাসনিক শাখা রয়েছে।

বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটঃ

বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ঢাকায় অবস্থিত। এটি একটি পাট বিষয়ক একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট বাংলাদেশে পাট জাতীয় আঁশ ফসলের একমাত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
পাট বাংলাদেশের একটি অন্যতম একটি অর্থকরী ফসল বলা হয়। বাংলাদেশ ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীনতা লাভের পর পাটশিল্পের উপর বেশি গুরুত্ব দেয়। বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৪ সালের পাট আইনের আওতায় সে বছরই বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়।

অন্যান্য বাংলাদেশের গবেষণা কেন্দ্র সমূহঃ

১)  ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত? – গাজীপুর।
২) রাবার গবেষণা বোর্ড কোথায় অবস্থিত? – কক্সবাজার।
৩) তাঁত গবেষণা বোর্ড কোথায় অবস্থিত? – নরসিংদী।
৪) পাট গবেষণা বোর্ড কোথায় অবস্থিত? – মানিকগঞ্জ। 
 

৫) নদী গবেষণা কেন্দ্র- ফরিদপুর।

৬) ডাল গবেষণা কেন্দ্র — ঈশ্বরদী, পাবনা।

৭) তাঁত গবেষণা বোর্ড — নরসিংদী।

৮) রেশম গবেষণা কেন্দ্র — রাজশাহী।

৯) ছাগল গবেষণা ইনস্টিটিউট — সিলেট।

১০)  হাঁস-মুরগী গবেষণা ইনস্টিটিউট — নারায়ণগঞ্জ।

১১) মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র — ময়মনসিংহ।

১২) আলু গবেষণা ইনস্টিটিউট — রংপুর।

১৩) কলা গবেষণা ইনস্টিটিউট — রামপাল, বাগেরহাট।

১৪) চামড়া গবেষণা ইনস্টিটিউট — হাজারীবাগ, ঢাকা।

১৫)  বন গবেষণা কেন্দ্র — চট্টগ্রাম।

১৬) পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র — খাগড়াছড়ি।

১৭) ইলিশ মাছ ও নদীর মাছ গবেষণা কেন্দ্র — চাঁদপুর।

১৮)  ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট — জয়দেবপুর, গাজীপুর।

১৯)  চা গবেষণা কেন্দ্র — শ্রীমঙ্গল, সিলেট।

২০) তামাক গবেষণা ইনস্টিটিউট — রংপুর।

২১) গম গবেষণা কেন্দ্র — দিনাজপুর।

২২) আম গবেষণা কেন্দ্র — চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

২৩) গরু গবেষণা ইনস্টিটিউট — সাভার।

২৪) মহিষ গবেষণা ইনস্টিটিউট — বাগেরহাট।

২৫) ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র — ঈশ্বরদী, পাবনা।

২৬) পুষ্টি গবেষণা ইনস্টিটিউট — ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

২৭) হরিণ গবেষণা ইনস্টিটিউট — শরণখোলা, বাগেরহাট।

২৮) কুমির (মিঠা পানি) গবেষণা ইনস্টিটিউট — ভালুকা, ময়মনসিংহ।

২৯) কুমির (লোনা পানি) গবেষণা ইনস্টিটিউট — দুলহাজারা, কক্সবাজার।

৩০)  তুলা গবেষণা ইনস্টিটিউট — যশোর।

৩১) মসলা গবেষণা কেন্দ্র — বগুড়া।

৩২) নদী গবেষণা কেন্দ্র — ফরিদপুর।

৩৩) রাবার গবেষণা বোর্ড — কক্সবাজার।

 

বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়াবলি সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন।

বাংলাদেশের গবেষণা কেন্দ্র সমূহ এবং সকল বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট 

বাংলাদেশে সর্বশেষ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন।

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *