মেট্রোরেল সম্পর্কে সাধারণ জ্ঞানমূলক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর জেনে নিন-
মেট্রোরেলের প্রকল্পের নাম- ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (MRT)
প্রকল্পের ধাপ বা প্যাকেজের সংখ্যা- ৮
উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা নাম- জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো–অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)
পরিচালনা সংস্থার নাম- ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)
ডিএমটিসিএল গঠনের তারিখ- ৩ জুন ২০১৩
মেট্রোরেল এর স্লোগান- বাঁচবে সময়, বাঁচবে পরিবেশ, যানজট কমাবে মেট্রোরেল।
প্রকল্পের মোট বাজেট- ৩৩,৪৭১.৯৯ কোটি টাকা।
এ প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয় ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
মেট্রোরেলের অর্থায়নে – বাংলাদেশ ২৫% এবং জাইকা ৭৫%
মেট্রো রেলের দৈর্ঘ্য- ২০.১ কি.মি।
মেট্রোরেলের ভাড়া- সর্বনিম্ন ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০০ টাকা।
মেট্রো ট্রেনের সংখ্যা- ২৪ সেট।
প্রতিটি ট্রেনে কোচ সংখ্যা- ৬টি
প্রতি ট্রেনের যাত্রী ধারণক্ষমতা- ২,৩০৮ জন (মাঝের ৪টি কোচের প্রতিটিতে সর্বোচ্চ ৩৯০ জন এবং ট্রেইলার কোচের প্রতিটিতে সর্বোচ্চ ৩৭৪ জন)
পরিচালনা প্রযুক্তি সংস্থার নাম- কমিউনিকেশন বেইজড ট্রেন কন্ট্রোল সিস্টেম (সিবিটিসি)
চলাচলের সময়- সকাল ৮টা থেকে শুরু (আপাতত)
মেট্রোরেলের প্রথম নারী চালক- মরিয়ম আফিজা এবং যাত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সর্বোচ্চ পরিকল্পিত গতি- ১০০ কিলোমিটার/ঘণ্টা
যাত্রী পরিবহন- ক্ষমতা: ঘণ্টায় ৬০ হাজার এবং দৈনিক ৫ লাখ
মোট স্টেশনের সংখ্যা- ১৭ (উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, মিরপুর ১১, মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, মতিঝিল ও কমলাপুর)
ট্রেনের বিদ্যুৎ–চাহিদা- একটি ট্রেন উত্তরা থেকে আগারগাঁও আসতে বিদ্যুৎ লাগবে ২ হাজার টাকার
বিদ্যুতের উৎস- জাতীয় গ্রিড (উপকেন্দ্র ৫টি : উত্তরা, পল্লবী, তালতলা, সোনারগাঁও হোটেল ও বাংলা একাডেমি এলাকা)
গেজ: স্ট্যান্ডার্ড গেজ- (১,৪৩৫ মিলিমিটার)
নির্মাণকাজ উদ্বোধন হয়- ২৬ জুন ২০১৬
দেশের প্রথম মেট্রোরেলের পরীক্ষামূলক চলাচল শুরু হয়- ২৯ আগস্ট, ২০২১
মেট্রোরেলের প্রথম দিনে ট্রেনের গতি ছিল- ২৫ কিলোমিটার।
মেট্রোরেল উদ্বোধন হয়- ২৮ ডিসেম্বর ২০২২
সাধারণ যাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়- ২৯ ডিসেম্বর থেকে।
মেট্রোরেল প্রকল্পের কাজ পুরপুরি শেষ হওয়ার কথা- ২০২৬ সালে।